সবাই কে স্বাগত শখের দুনিয়া শখের ব্লগে।
গরমে বেলের শরবত কার না ভালো লাগে! আমার বাসায় সবারই খুব পছন্দ।
কিন্তু এই শরবত বানানোর অনেক ঝামেলা। কারণ বেলে অনেক আঁশ থাকে, বিচি ও পিচ্ছিল। ছোটবেলায় দেখেছি, বেলের শরবত বানানো মানে অনেক কারিগরি। প্রথমে আমরা ছোটরা বেল ফাটিয়ে চামচে তুলে দিতাম। নানী খাওয়ার টেবিলে বসে শরবত বানাতো। চালনিতে চেলে ছাকনি তে ছেকে চলত আশ দূর করার কাজ। আর তারপরও খেতে গেলে আশ থাকবেই।এতগুলো বাসন কোসন লাগত যে পরে সেগুলো ধুতে গিয়ে মেজাজ খারাপ হওয়াই স্বাভাবিক।
আজ আমি বলছি সাত তাড়াতাড়ি কিভাবে বেলের শরবত বানানো যায়।
এজন্য বেশি তৈজসপত্র এঁটো করতে হবেনা। দরকার বড় একটি গামলা একটি জগ
আর একটি বড় স্টিলের ঝাঁঝরি। সাধারণত বড় ঝাঁঝরি নুডলস রান্নার সময়ই ব্যবহ্রিত হয়। এই ঝাঁঝরি অন্য অনেক কাজে ব্যাবহার করতে পারবেন, তার একটা হল বেলের শরবত বানানোয়।
প্রথমে বেল তুলে নিন।
গামলায় পানি দিয়ে বেল আশ আর বিচি সহ চটকে শরবত বানান।
শরবতটি জগে নিন। এখন ঝাঁঝরি গামলায় বসিয়ে শরবতটুকু ছেকে নিন।
তরল অংশটুকু তাড়াতাড়ি ছাকা হয়ে যাবে।ঘন অংশ টুকু হাতে ঘষে ঘষে ছেকে নিন।
এখন সরবতে চিনি মিশান। দুধ বা দই দিতে পারেন সাথে।
ঠান্ডা করে বা বরফ মিশিয়ে পরিবেশন করুন প্রাণজুড়নো বেলের শরবত।
ধন্যবাদ।
আজ আমি বলছি সাত তাড়াতাড়ি কিভাবে বেলের শরবত বানানো যায়।
এজন্য বেশি তৈজসপত্র এঁটো করতে হবেনা। দরকার বড় একটি গামলা একটি জগ
আর একটি বড় স্টিলের ঝাঁঝরি। সাধারণত বড় ঝাঁঝরি নুডলস রান্নার সময়ই ব্যবহ্রিত হয়। এই ঝাঁঝরি অন্য অনেক কাজে ব্যাবহার করতে পারবেন, তার একটা হল বেলের শরবত বানানোয়।
প্রথমে বেল তুলে নিন।
গামলায় পানি দিয়ে বেল আশ আর বিচি সহ চটকে শরবত বানান।
তরল অংশটুকু তাড়াতাড়ি ছাকা হয়ে যাবে।ঘন অংশ টুকু হাতে ঘষে ঘষে ছেকে নিন।
এখন সরবতে চিনি মিশান। দুধ বা দই দিতে পারেন সাথে।
ঠান্ডা করে বা বরফ মিশিয়ে পরিবেশন করুন প্রাণজুড়নো বেলের শরবত।
ধন্যবাদ।
No comments:
Post a Comment